Disclaimer: এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তথ্যমূলক উদ্দেশ্যে লেখা। কোনো পক্ষকে সমর্থন বা বিরোধিতা করা এই আর্টিকেলের উদ্দেশ্য নয়।(alert-warning)
দেশে আবারও মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ: কেন এবং কী পরিণতি?
দেশে আবারও মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তের ফলে দেশের ১২ কোটিরও বেশি মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। ফোর-জি নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকায় শুধুমাত্র টু-জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে কথা বলা যাচ্ছে।
কেন বন্ধ হচ্ছে ইন্টারনেট?
আরও পড়ুনঃ গুগল চ্যাটের স্মার্ট কম্পোজ ব্যবহারআরও পড়ুনঃ SearchGPT: OpenAI-এর নতুন AI সার্চ ফিচার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে সরকারের পদত্যাগ দাবি করে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনে নামার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় এবং আন্দোলনকে আরও ছড়িয়ে পড়তে বাধা দেওয়ার জন্যই সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আগে কখন কখন ইন্টারনেট বন্ধ হয়েছিল?
এর আগেও কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় দেশে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সেসময় মোবাইল ইন্টারনেটের পাশাপাশি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটও বন্ধ ছিল। পরে ধাপে ধাপে ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম চালু করা হয়।
ইন্টারনেট বন্ধ থাকার ফলে কী ক্ষতি হয়?
- যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যাহত: ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় মানুষের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যাহত হচ্ছে।
- অর্থনীতির ওপর প্রভাব: ই-কমার্স, অনলাইন ব্যবসা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা সহ বিভিন্ন খাতে ইন্টারনেটের গুরুত্ব অপরিহার্য। ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় এই খাতগুলোতে বিঘ্ন ঘটছে।
- মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ: ইন্টারনেট বন্ধ করে সরকার জনগণের মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ন করে।
- দেশের ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত: ইন্টারনেট বন্ধের ফলে দেশের আন্তর্জাতিক ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
উপসংহার
আশা করি খুব শীঘ্রই এই সমস্যার সমাধান হবে এবং আমরা আবার স্বাভাবিকভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারব।